বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৩, ০৩:৩২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দালাল-বেঈমানের জন্মদাতা কুখ্যাত ইব্রাহিমকে পাহাড়ি জনগণ কখনই ক্ষমা করবে না! টেকনাফে আদালতের আদেশ অমান্য করে জমি দখলের চেষ্টা খাগড়াছড়িতে অটোরিকশা চালকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার থানচি বাজার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ চরমে ফিলিস্তিন সংকট:বেসামরিক নাগরিকদের গাজা ত্যাগের জন্য সময় নির্ধারণ করাই ইসরাইলের উদ্দেশ্য কুতুবদিয়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে স্কুল ছাত্রীর আত্মহত্যা ইসরায়েল থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করলো তুরস্ক মাস্ক পরে অনুশীলনে বাংলাদেশ, দিল্লিতে ম্যাচ নিয়েও শঙ্কা গর্জনিয়ায় পানিতে ডুবে হেফজখানার ছাত্রের মৃত্যু পাকিস্তানের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের রানের পাহাড়

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে গুলির আঘাত থেকে রক্ষা পেলেন চেয়ারম্যানসহ চার সাংবাদিক

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২২ অক্টোবর, ২০২২
  • ২৫ পঠিত

সীমান্তে ভারী অস্ত্রের গুলি থেকে রক্ষা পেলেন নাইক্ষংছড়ি সদর ইউপি চেয়ারম্যানসহ স্থানীয় ৪ সাংবাদিক।

শনিবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে এ ঘটনা ঘটে সীমান্তের ৪৪ নম্বর পিলার এলাকার চেরারমাঠ গ্রামে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন স্থানীয় অধিবাসী ও আনসার-ভিডিপির ইউনিয়ন কমান্ডার আলী হোসেন এবং ইউপি মেম্বার মো. ইউছুপ।

সূত্র আরো জানান, শনিবার দুপুর থেকে একের পর এক গুলির বিকট শব্দ মিয়ানমারের ওপার থেকে বাংলাদেশের নাইক্ষ্যংছড়ির চেরারমাঠ সীমান্তে ভেসে আসছিলো। এই পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে যান জনপ্রনিধি এবং সাংবাদিকেরা। হঠাৎ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের চেরারমাঠ ধান ক্ষেতে মিয়ানমাররের ছোঁড়া পর পর তিনটি গুলি এসে পড়ে। তখন ধান ক্ষেত থেকে দৌঁড়ে প্রাণে রক্ষা পান নাইক্ষ্যংছড়ির প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও উপজেলা দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মাঈনুদ্দিন খালেদ, সদর ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ইমন, সাংবাদিক জাহাঙ্গীর আলম কাজল, সাংবাদিক দম্পতি অধ্যাপক আক্তার কামাল, সানজিদা আক্তার রুনা, ইউপি সদস্য আবদুর রহমান এবং মোহাম্মদ ইউছুপ সহ অনেকেই।

স্থানীয় গ্রাম পুলিশ আলী হোসেনসহ গ্রামবাসী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অল্পের জন্য তাঁরা প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন। সীমান্তের অল্প কাছে গেলেই তাঁরা হয়তো জীবণ নিয়ে ফিরে আসতে পারতেন না।

নাইক্ষ্যংছড়ির সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল আবছার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, সীমান্তের ৪৩ পিলার থেকে দোছড়ি ইউনিয়নের ৫০ পিলার পর্যন্ত এলাকাজুড়ে ব্যাপক গোলাগুলি চলছে। এ জন্য তাঁর ইউনিয়নের চেরারমাঠ, ফুলতলি, জামছড়িসহ কয়েকটি সীমান্তঘেঁষা পাড়ার লোকজনকে সরিয়ে থাকতে বলেছেন।

বেশ কয়েক দিন ধরে ওই এলাকার মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষীদের সীমান্তচৌকিগুলো বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) দখলে ছিল। এখন ওই সীমান্তচৌকিগুলো পুন:দখলের জন্য মিয়ানমারের সেনাবাহিনী অভিযান চালাচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ জন্য দুই পক্ষের যুদ্ধ চলছে।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Let's check your brain − 5 = 1

একই ধরনের আরও সংবাদ
© All rights reserved 2022 CHT 360 degree