শনিবার, ১০ জুন ২০২৩, ০২:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :

মিয়ানমারের নতুন প্রসঙ্গে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিল অনুমোদন

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৩১ পঠিত

যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট গত বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) সামরিক ব্যয় অনুমোদন আইন পাস করেছে। আইনটির মধ্যে ‘বার্মা আইন’ বা ‘দ্য বার্মা ইউনিফাইড থ্রু রিগরাস মিলিটারি অ্যাকাউন্টেবিলিটি অ্যাক্ট অব ২০২১’ এর একটি নতুন সংশোধিত সংস্করণও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বার্মা আইনটি সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে লড়াইরত গণতন্ত্রপন্থী বাহিনীগুলোকে সহায়তার উদ্দেশ্যে তৈরি করা হয়েছে। গত বছরের সামরিক অভ্যুত্থানের পর থেকে সামরিক জান্তা মিয়ানমার শাসন করে আসছে।

২০২৩ সালের জাতীয় প্রতিরক্ষা অনুমোদন আইনটিতে মিয়ানমার সংশ্লিষ্ট বর্ণনাটি, সামরিক অভ্যুত্থান পরের শাসকগোষ্ঠীর উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের ক্ষেত্রে এবং মিয়ানমারের বিরোধী ও প্রতিরোধ গোষ্ঠীগুলোকে সহায়তার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের ক্ষমতা বিস্তৃত করেছে। অনুমোদিত সহায়তার মধ্যে অস্ত্রশস্ত্র অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। হাউজ অফ রিপ্রেজেন্টেটিভস ৮ ডিসেম্বর প্রতিরক্ষা আইনটি পাস করে।

বার্মা আইনটি প্রস্তাবকারী, পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির প্রধান গ্রেগরি মিকস, ওই দিন দেয়া এক বিবৃতিতে আইনটির পাস হওয়াকে স্বাগত জানান। তিনি বলেন, আমার আইনটি, দ্য বার্মা অ্যাক্ট, অন্তর্ভুক্ত হওয়া বার্মার মানুষজনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিজয়, যারা কিনা গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করছেন এবং এটি বার্মার খুনি সামরিক বাহিনীকে জবাবদিহিতা করানোর পথে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

ক্যাম্পেইন ফর আ নিউ মিয়ানমার এর ব্যবস্থাপক, মাইকেল হাক ভিওএ-কে বলেন, ২০০০ এর দশকের শুরুর দিক থেকে বার্মার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নেয়া সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ এটি। সংস্থাটি বার্মার গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য কাজ করে আসছে এবং কংগ্রেসে বার্মা সংক্রান্ত বিষয়গুলোতে সুপারিশ করে আসছে।

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রতিরক্ষা অনুমোদন আইনটিতে স্বাক্ষর করলে প্রস্তাবিত বার্মা আইনটি চূড়ান্ত আইনে পরিণত হবে। ধারণা করা হচ্ছে প্রেসিডেন্ট বাইডেন আসন্ন দিনগুলোতেই এই আইনে স্বাক্ষর করবেন। সিএনএন।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Let's check your brain 89 − 82 =

একই ধরনের আরও সংবাদ
© All rights reserved 2022 CHT 360 degree