মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৫:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দালাল-বেঈমানের জন্মদাতা কুখ্যাত ইব্রাহিমকে পাহাড়ি জনগণ কখনই ক্ষমা করবে না! টেকনাফে আদালতের আদেশ অমান্য করে জমি দখলের চেষ্টা খাগড়াছড়িতে অটোরিকশা চালকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার থানচি বাজার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ চরমে ফিলিস্তিন সংকট:বেসামরিক নাগরিকদের গাজা ত্যাগের জন্য সময় নির্ধারণ করাই ইসরাইলের উদ্দেশ্য কুতুবদিয়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে স্কুল ছাত্রীর আত্মহত্যা ইসরায়েল থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করলো তুরস্ক মাস্ক পরে অনুশীলনে বাংলাদেশ, দিল্লিতে ম্যাচ নিয়েও শঙ্কা গর্জনিয়ায় পানিতে ডুবে হেফজখানার ছাত্রের মৃত্যু পাকিস্তানের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের রানের পাহাড়

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে কোনও সুখবর দিতে পারেননি চীনা দূত

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২
  • ৩৫ পঠিত

বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত রো‌হিঙ্গা‌দের মিয়ানমা‌রে প্রত্যাবাসনে সহযোগিতা দেওয়ার বিষয়ে আবারও অঙ্গীকার করেছে চীন। ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত লি জি‌মিং এর সঙ্গে বৈঠক শেষে চীনের অঙ্গীকারের বিষয়টি সাংবাদিকদের জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মো‌মেন।

তবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে কোনও সুখবর দিতে পারেননি চীনের রাষ্ট্রদূত। বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আলোচনার জন্য সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং। কিন্তু এই ইস্যুতে কোনও অগ্রগতি নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

বৈঠকের পরে সাংবাদিকদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, চীনের রাষ্ট্রদূত এখনও সুখবর দিতে পারেননি। তিনি আশা করেছিলেন, একটি সুখবর দেবেন কিন্তু সফল হননি। আমি তাকে প্রশ্ন করেছিলাম ‘আপনি বলেছেন সবাইকে সুখবর দেবেন’। জবাবে রাষ্ট্রদূত জানান, তার আশা ছিল সুখবর দেওয়ার কিন্তু তা এখনও পূরণ হয়নি।

এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, ‘আজ চীনের রাষ্ট্রদূত এসেছিলেন। আমরা বললাম, আপনি এই প্রজেক্ট কতদিন ধরে নিয়েছেন কিন্তু ঝুলিয়ে রেখেছেন। এটি ভালো না। আমাদের কত আশা। উনি বলছিলেন সুখবর দেবেন। নতুন কিছু সুখবর দিতে পারেননি। এটুকু বলেছেন যে তারা এখনও রোহিঙ্গাদের নেওয়ার জন্য এক পায়ে দাঁড়িয়ে। এটিই সুখবর।’

মিয়ানমারের দিক থেকে উৎসাহ অনেক কম, তারা নিজেদের সমস্যা নিয়ে ব্যস্ত—জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘সমস্যা যেটি হয়েছে যে রোহিঙ্গারা যখন আসে তখন তারা নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। তাদের হত্যা করা হচ্ছিল, বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তখন তারা পালিয়ে আসে। কিন্তু তারা কোনও ডকুমেন্ট নিয়ে আসেনি। এখন মিয়ানমার সরকার ডকুমেন্টের ওপর খুব জোর দিচ্ছে।’

আরেকটি সমস্যা হচ্ছে যাচাই বাছাই এর সময়ে তারা পরিবারগুলোর সব সদস্যকে স্বীকৃতি দেয়নি অর্থাৎ বাবা-মা করেছে কিন্তু বাচ্চা করেনি বা স্বামী করেছে কিন্তু স্ত্রীকে করা হয়নি। আমরা বলেছি যে গেলে পুরো পরিবার যাবে বলেন—পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Let's check your brain 47 − 44 =

একই ধরনের আরও সংবাদ
© All rights reserved 2022 CHT 360 degree