মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৫:৫৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
দালাল-বেঈমানের জন্মদাতা কুখ্যাত ইব্রাহিমকে পাহাড়ি জনগণ কখনই ক্ষমা করবে না! টেকনাফে আদালতের আদেশ অমান্য করে জমি দখলের চেষ্টা খাগড়াছড়িতে অটোরিকশা চালকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার থানচি বাজার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ চরমে ফিলিস্তিন সংকট:বেসামরিক নাগরিকদের গাজা ত্যাগের জন্য সময় নির্ধারণ করাই ইসরাইলের উদ্দেশ্য কুতুবদিয়ায় গলায় ফাঁস দিয়ে স্কুল ছাত্রীর আত্মহত্যা ইসরায়েল থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহার করলো তুরস্ক মাস্ক পরে অনুশীলনে বাংলাদেশ, দিল্লিতে ম্যাচ নিয়েও শঙ্কা গর্জনিয়ায় পানিতে ডুবে হেফজখানার ছাত্রের মৃত্যু পাকিস্তানের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের রানের পাহাড়

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভাগাভাগি করে নেওয়া সব দেশেরই দায়িত্ব- মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

ডেস্ক রিপোর্ট
  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৩৯ পঠিত

মিয়ানমার থেকে জাতিগত নিধন ও দমন-পীড়নের শিকার হয়ে বাস্তুচ্যুত প্রায় দশ লাখ নাগরিক বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। মানবিক কারণে প্রায় ২ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে মালয়েশিয়া। জাতিসংঘে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ইসমাইল সাবরি ইয়াকুব উল্লেখ করেছেন মিয়ানমারের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ভাগাভাগি করে নেওয়া সব দেশেরই দায়িত্ব। একই সঙ্গে তিনি দেশটিতে চলা সঙ্কট সমাধানের ওপরও গুরুত্ব আরোপ করেন। রোহিঙ্গা ইস্যুতে জাতিসংঘ জোরালো ভূমিকা না নেওয়ায় দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। খবর ফ্রি মালয়েশিয়া টুডের।

শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৭তম অধিবেশনে মালয়েশিয়ার জাতীয় বিবৃতি দেওয়ার সময় ইয়াকুব এসব কথা বলেন। মিয়ানমারের রাজনৈতিক সংকট রোহিঙ্গা শরণার্থীসহ লাখ লাখ মিয়ানমারের শরণার্থীর পরিস্থিতিকে আরও গুরুতর করে তুলেছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ইসমাইল সাবরি ইয়াকুব বলেন, মালয়েশিয়া ১৯৫১ সালের কনভেনশন অন দ্য স্ট্যাটাস অব রিফিউজি এবং ১৯৬৭ সালের প্রটোকলের স্বাক্ষরকারী না হলেও মানবিক কারণে প্রায় ২ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে।

তিনি বলেন, মালয়েশিয়া রোহিঙ্গা সংকটের মূল কারণ অনুসন্ধানের জন্য বিশ্বে গুরুত্বের ওপর জোর দেয়। যতদিন মিয়ানমারে সংকট অব্যাহত থাকবে, ততদিন রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হবে না বলেও মনে করেন ইয়াকুব।

দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অঞ্চলে মালয়েশিয়া সংঘাত নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে উল্লেখ করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী বলেন, মালয়েশিয়া ২০০১ সাল থেকে ফিলিপাইন সরকার এবং মোরো ইসলামিক লিবারেশন ফ্রন্টের (এমআইএলএফ) মধ্যে শান্তি প্রক্রিয়ায় যুক্ত। রোহিঙ্গা পরিস্থিতি মোকাবিলায় নিরাপত্তা পরিষদের কোনো গুরুতর পদক্ষেপ না নেওয়া দুঃখজনক।

এর আগে মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন ফিলিস্তিনের পরিস্থিতি সম্পর্কে বলেন, মালয়েশিয়া দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েলের নৃশংস দখলদারিত্বে হতাশ, যার ফলে ফিলিস্তিনি জনগণ ইসরায়েলের বৈষম্যমূলক নীতির শিকলে ভুগছে। তিনি বলেন, ইউক্রেনের পক্ষে বেশিরভাগ দেশ এক হয়ে কাজ করলেও ফিলিস্তিনের পাশে তাদের দেখা যায় না। মালয়েশিয়া চায় ফিলিস্তিন সমস্যা সমাধানে একই ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হোক।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Let's check your brain + 59 = 66

একই ধরনের আরও সংবাদ
© All rights reserved 2022 CHT 360 degree